শিবলী নোমান

IYEP

টোকিও টাওয়ার থেকে (কিস্তি ০৫)

শিবলী নোমান ১৫ নভেম্বর, ২০১০, সোমবার আজকে সকালে রিপোর্টিং টাইম ছিল ১০টা ২০ মিনিট। তাই আগে তিনজনে হোটেলের নিচে এসে নাস্তা করে নিলাম। নাস্তা করতে করতে জাফর ভাই সূচনা আপুকে কিছুক্ষণ ক্ষেপিয়ে মজা করলেন। কারণ জাফর ভাইয়ের হিসেবে দিনের শুরুতে সূচনা আপু যেমন থাকে, দিনের শেষে সব কাজ শেষ করে নাকি তার অর্ধেক হয়ে যায়, […]

টোকিও টাওয়ার থেকে (কিস্তি ০৫) Read More »

টোকিও টাওয়ার থেকে (কিস্তি ০৪)

শিবলী নোমান ১৪ নভেম্বর, ২০১০, রবিবার আমাদেরকে সকাল ৯টা ২০ মিনিটে হোটেলের লবিতে থাকার জন্য বলা হয়েছিল। তাই আমরা তিনজন পুরোপুরি প্রস্তুত হয়েই হোটেলের নিচে এসে নাস্তা করে নিলাম। এই হোটেলের রেস্তোরাঁটি খুব বেশি বড় নয়, মানুষের ভিড়ও তেমন দেখলাম না। নাস্তা শেষে আমরা হোটেলের লবিতে বসে অপেক্ষা করতে থাকলাম। আমি আজ আগের দিনের পোশাকই

টোকিও টাওয়ার থেকে (কিস্তি ০৪) Read More »

টোকিও টাওয়ার থেকে (কিস্তি ০৩)

শিবলী নোমান ১৩ নভেম্বর, ২০১০, শনিবার সকাল ১০টায় নিচে যাওয়ার কথা, যেখান থেকে আমাদেরকে চিবা চ্যাপ্টারে নিয়ে যাওয়া হবে। তাই আজও সকাল আটটায়ই উঠে গেলাম, কারণ লাগেজ গুছিয়ে ফেলতে হবে। ঘুম থেকে উঠে দেখি জালু ঘরে নেই, আর জালুর কোন জিনিসও নেই। বুঝতে পারলাম ওরা হিরোশিমার উদ্দেশ্যে চলে গিয়েছে। আমি আগে জাফর ভাইয়ের রুমে গেলাম।

টোকিও টাওয়ার থেকে (কিস্তি ০৩) Read More »

টোকিও টাওয়ার থেকে (কিস্তি ০২)

শিবলী নোমান ১২ নভেম্বর, ২০১০, শুক্রবার সকাল নয়টায় হোটেলের লবিতে সবাইকে থাকতে বলা হয়েছিল। তাই সকাল আটটার ভেতর ঘুম থেকে উঠে হোটেলের দোতালায় গেলাম নাস্তা করতে। জাফর ভাই বা সূচনা আপুর রুম নাম্বার জানা না থাকায় একাই গিয়েছিলাম। রেস্টুরেন্টটা লম্বা একটা হলঘরে, সেখানে সারি সারি টেবিল-চেয়ার পাতা। প্রতি টেবিলেই মানুষ রয়েছে এবং অসম্ভব ব্যস্ততায় তাদের

টোকিও টাওয়ার থেকে (কিস্তি ০২) Read More »